আমাশয় রোগের ঔষধের নাম বাংলাদেশ। এমিবিক আমাশয় কোন অনুজীবের কারণে হয়
আমাশয় রোগের ঔষধের নামঃ আমাশয় রোগ বাংলাদেশের মানুষের একটি কমন রোগ। ছোট বড় সবারই এই সমস্যা দেখা দেয়। আর আমাশয় হলো এক ধরনের পাতলা পায়খানাজনিত রোগ । এখানে মল ত্যাগের সময় মিউকাস বা সাধারণ মানুষ যাকে আম বলে থাকেন অথবা রক্ত অথবা দুটোই মলের সঙ্গে বের হয়। আমাশয় রোগ হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে সংক্রমণ। জীবাণুঘটিত বা পরজীবীঘটিত বিভিন্ন সংক্রমনের কারণে এই রোগ দেখা দেয় । এই জীবাণু অপরিচ্ছন্ন হাত, খাবার ও পানীয় এর মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তারপর সংক্রমণ করে ।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ও ঔষধের নাম
আমাশয় রোগ হলে খুবই যন্ত্রণাদায়ক। বার বার পাতলা পায়খানা হওয়াতে শরীর খুবই দূর্বল হয়ে যায়। বাচ্চাদের আমাশয় হলে সেটা খুবই মারাত্মক হয়ে থাকে। অপরিচ্ছন্ন খাবার থেকে এই সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের সবসময় সতর্ক থাকতে হবে। তাই আজকে আমরা আমাশয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো এবং আমাশয়ের ঐষধ এর নাম জানবো।
আমাশয় কি?
আমাশয় হলো অন্ত্রের একটি জীবাণু সংক্রমণ যেখানে শ্লেষা বা রক্তের সাথে ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হয়। এটি সাধারণত ৩-৭ দিন থাকে তবে কখনো কখনো এর বেশি ও থাকতে পারে। আমাশয় পরজীবী বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ মাধ্যমে সৃষ্টি হয়ে থাকে । এই রোগটি খুব একটা মারাত্মক না হলেও অনেক যন্ত্রণাদায়ক এবং খুবই কষ্টের হয়ে থাকে। যার ফলে শরীর ও স্বাস্থ্য দুটায় খারাপ হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ মাজা ব্যাথার ঔষধের নাম (দামসহ)
আমাশয় রোগের প্রকারভেদ
আমাশয় সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে।
১। বেসিলারি আমাশয়:
সিগেলা নামক এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে বেসিলারি আমাশয় হয়ে থাকে । ব্যাকটেরিয়ার বিষক্রিয়াজনিত বিষ দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ফলে হালকা থেকে মারাত্মক অবস্থায় পৌঁছাতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়া আক্রমণের কারণ হল অপরিস্কার হাত, বাসি খাবারের কারণে এই আমাশয় সৃষ্টি হতে পারে।
২। অ্যামিবিক আমাশয় :
অ্যামিবা বা Entamoeba histolytica জীবাণুর মাধ্যমে এই রোগ মানুষের শরীরে বিস্তার করে থাকে। উন্নত বিশ্বে অ্যামিবিক আমাশয় কম থাকলেও বেসিলারি আমাশয় থেকে এই আমাশয় আরো বেশি মারাত্মক হয় এবং বেশি দিন স্থায়ী হয়। এই আমাশয়ের চিকিৎসাও তুলনামুলক কঠিন হয়ে থাকে ।
অ্যামিবাঘটিত আমাশয় ছোটদের থেকে বড় ছেলেমেয়েদের বেশি হয়ে থাকে। এই আমাশয় সৃষ্টি হওয়ার মূল কারণ হল দূষিত খাবার খাওয়া বা দূষিত জল পান করার মাধ্যমে এই আমাশয় সৃষ্টি হয়ে থাকে।
এমিবিক আমাশয় কোন অনুজীবের কারণে হয়?
এমিবিক আমাশয় কোন অনুজীবের কারণে হয়?এটা অনেকেই জানতে চায়। অ্যামেবিক আমাশয় যদিও উপরে বলেছি তারপর ও আলাদা করে বলে দিচ্ছি। এই এমিবিক আমাশয় জীবাণুঘটিত সংক্রমণ রোগ যা এন্টামিবা হিস্টোলিটিকা (Entamoeba Histolytica ) প্রটোজোয়ান নামক অনুজীবের কারণে হয়।
আমাশয় হওয়ার কারণ
আমাশায় হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। তবে সব থেকে প্রসিদ্ধ কয়েকটি কারণ হলঃ- অপরিষ্কার পানি পান করা।
- দূষিত বাতাস।
- বিভিন্ন জীবাণু বাহিত মশা ও মাছি।
- অপরিস্কার ও দুষিত খাবার।
- ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ।
উক্ত কারণেই সাধারণত এই রোগ বেশি সংক্রামিত হয়। গরম ও নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে এ রোগ দেখা দেয় সব থেকে বেশি।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাদাস্রাব দূর করার ঘরোয়া ঔষধ
আমাশয় রোগের লক্ষণ।
আমাশয় রোগের প্রাথমিক কিছু লক্ষণ রয়েছে। যা থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় যে তার আমাশয় হয়েছে। নিচে দেওয়া হলোঃ- কিছুদিন আগে থেকে পেটে হালকা হালকা অস্বস্তি ভাব ও ভার ভার অনুভব হয়।
- কখনো কখনো কোষ্ঠকাঠিন্য ও উদরাময়ের সমস্যা দেখা দেয়।
- পায়খানা হওয়ার পূর্বে তলপেটে ও নাভির চারপাশে ব্যথা করা।
- পেটে অস্বস্তি ভাব পেট কামড়াতে থাকে এবং বার বার পায়খানার বেগ হয় কিন্তু পায়খানা খুবই সামান্য হয় ।
- পায়খানা খুবই দুর্গন্ধযুক্ত হয় এবং পায়খানা আগে ও পরে পেট ব্যথা বা পেট কামড়ানো কিছুক্ষণ থাকে ।
- যখন পায়খানা হয় তখন প্রথমে হালকা কাদা কাদা এবং পরে পায়খানার সাথে কফ বা মিউকাস মিশ্রিত অল্প অল্প হলদে, সবুজ, কালো মল বের হতে দেখা যায় । জীবাণু দ্বারা অন্ত্রের আক্রমণের ফলে ঝিল্লী ক্ষত-বিক্ষত হলে রক্তস্রাবের কারণে পায়খানা লালচে হয়ে যায় এবং রক্ত বের হয়। পায়খানার সাথে রক্ত বের হলে তখন এ রোগকে বলা হয় রক্ত আমাশয় বা Blood-dysentery।
আমাশয় রোধে করণীয়
- পায়খানা শেষে বিশুদ্ধ পানি দিয়ে হাত মুখ, পা ভালভাবে ধৌত করুন।
- যে কোনখাবার খাওয়ার পূর্বে সাবান কিংবা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ভালোভাবে ধুয়ে খাবার গ্রহণ করুন।
- ট্যাপের পানি ফুটানো ব্যাতিত পান করা থেকে বিরত থাকুন।
- বাহিরের খোলা ভাজাপোড়া তৈলাক্ত ইত্যাদি জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকুন।
- আপনার ব্যবহারকৃত সকল জামা- কাপড়, গামছা ইত্যাদি নিজে একা ব্যবহার করুন অপর কাউকে ব্যবহার করতে দিবেন না। এবং নিজে ও অন্যেরটা ব্যবহার করবেন না।
- সবসময় বিশুদ্ধ পানি পান করুন। প্রয়োজনে পানিকে ফুটিয়ে নিন অথবা ফিল্টার করে নিন।
- যে কোন ফল খাওয়ার আগে পানি দিয়ে ভালোভাবে ফল ও ফল কাটার চাকু বা অন্যান্য সব গুলোই ধুয়ে তারপর খান।
আমাশয় রোগের এলোপ্যাথিক ঔষধের নাম
আমাশয় রোগের ঔষধের নাম জানা থাকলে আপনার প্রয়োজনে তা সহজেই আশে পাশে ফার্মেসি থেকে নিয়ে আসতে পারবেন। নিচে আপনাদের জন্য কয়েকটি আমাশয় রোগের ঔষধের নাম বাংলাদেশ শেয়ার করছি। যে গুলো রক্ত আমাশয় রোগের ঔষধ বা সাদা আমাশয় রোগের ঔষধ হিসবে ব্যবহার করতে পারবেন। চলুন জেনে নেই।
Name →Company→ unit price
Alexid → Aristopharma →15 taka
Bacilex → Pharmadesh →18 taka
Emcil → Square → 15 taka
Lexipen 200 →Techno Drug→ 12 taka
Pinam → Kemiko → 12 taka
Pivcilin → Rangs Pharma →12 taka
Pivicil → General → 12 taka
Relexid → Renata →12 taka
উল্লেখিত ঔষধ গুলো যে কোন ঔষধ প্রতিদিন তিন বেলা ৩ টা করে তিন দিন খাবেন। সাথে তরল জাতীয় খাবার খাবেন। যদি না কমে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করুন।
সতর্কতাঃ যে কোন ঔষধ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া উচিত নয়।কখনো হিতে বিপরীত হতে পারে। কারণ আপনার রোগ নির্ণয় করে সেই অনুযায়ী ডাক্তার ঔষধ দিবে। কখনো কখনো একাধিক সমস্যা থাকার কারণে ঔষধ ভিন্ন হতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় ও হজম শক্তি বৃদ্ধির ট্যাবলেট।
আমাশয় রোগের দোয়া
অনেকেই আমাশয় রোগের দোয়া জানতে চায় তাদের জন্য একটি দোয়া উল্লেখ করেছি। যে দোয়াটির কথা বলবো সেটা হাদিসে বর্ণিত একটি দোয়া। সেটা শুধু আমাশয় নয় জ্বর, সর্দি, কাশি বা যে কোন রোগের ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরি। দোয়াটি বেশি বেশি পড়তে হবে এবং খাওয়ার আগে পড়ে বা খাবারে ফুঁ দিয়ে খাবেন। ইনশাআল্লাহ দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবেন। দোয়াটি হলঃ
বিসমিল্লাহিশ শাফি, বিসমিল্লাহিল কাফি, বিসমিল্লাহিল ওয়াফি, ওয়াকাফাবিল্লাহি ওয়াকিলা রাব্বি আন্নি মাগলুবুন ফানতাছির ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া কারিমু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
আমাশয় হলে কি খাবার খাওয়া যাবে
আমাশয় হলে সাধারণত তরল জাতীয় খাবার খাওয়া উত্তম। তরল জাতীয় খাবার যেমন, ওরস্যালাইন, ডাবের পানি, ভাতের মাঠ, চিড়ার পানি,এবং সাথে যথেষ্ট পানি পান করতে হবে। তাহলে আমাশয় দ্রুত ভাল হবে।
আমাশয় হলে কি ডিম খাওয়া যায়
অনেকেই জানতে চান যে আমাশয় হলে কি ডিম খাওয়া যায়? অনেকেই বলে খাওয়া যাবে আবার অনেকেই বলে না খাওয়ায় ভাল। এই প্রসঙ্গে একজন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ বলেন যেকোনো বয়সে ডিম খেতে পারেন কারণ ডিম একটা আদর্শ প্রোটিন। অনেকে ডায়রিয়া বা আমাশয় হলে ডিম খাওয়া বন্ধ করে দেন । ডিম এমন একটা খাবার যা ধীরে ধীরে হজম হয়। এটা দীর্ঘ সময়ের জন্য আমাদের শরীরে পুষ্টির যোগান দেয়। ডায়রিয়া বা আমাশয় রোগীদের দ্রুত হজম হয়, এমন খাবারের পাশাপাশি আস্তে আস্তে হজম হয়ে দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে শক্তি দেয় এমন খাবার খাওয়া খুবই প্রয়োজন। এ জন্য ডায়রিয়া হোক বা আমাশয় এক্ষেত্রে ডিম খাওয়া উচিত।
আমাশয় হলে কি খাওয়া যাবে না
- চানাচুর,
- চিপস জাতীয় খাবার,
- কাচা মরিচ দিয়ে ঝাল মুড়ি ও ভর্তা,
- ঝাল - মশলাযুক্ত খাবার
- বাসি পঁচা খাবার
- চর্বি ও তেল যুক্ত খাবার
- ফাস্ট ফুড ইত্যাদি খাবার খাওয়া যাবে না। কারণ এসব খাবার রোগের উপসর্গ বা আমাশয় আরো বাড়িয়ে দেয়।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
১. শুঠের গুড়া: পুরানো আমাশয় যাঁদের রযেছে তাঁরা ১ গ্রাম আদার সঙ্গে শুঠের গুড়া মিশিয়ে গরম জলের সঙ্গে খেতে পারেন। এর দ্বারা আম পরিপাক হয় এবং কমে যায়।
২. আম ও জাম পাতার রস: কাঁচা আমপাতা ও জামপাতা ভাল করে চেঁচে রস করে ২ থেকে ৩ চা চামচ একটু হালকা কুসুম গরম করে খেলে আমাশা দ্রুত সেরে যাবে। সাদা বা রক্ত আমাশয় যাদের আছে তাদের জন্য এটা খুবই কার্যকরি।
৩. ডালিম: ডালিম গাছের ছাল সিদ্ধ করে খেতে পারেন। এটি আমাশয় দ্রুত সেরে যেতে সাহায্য করে।
৪. তেঁতুল: যদি দীর্ঘদিন যাবত আমাশয়ে ভুগতে থাকেন বা পুরাতন আমাশয় থাকলে ৪ থেকে ৫ গ্রাম তেঁতুল পাতা সিদ্ধ করে রস করে তা ছেঁকতে হবে। তারপর এই তেঁতুলের রসকে জিরার ফোড়নে সাঁতলে নিয়ে খেলে ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে বহুদিনের পুরানো এবং পেটে সঞ্চিত আম (Mucus) দ্রুত বের করে দেয় এবং ভাল হয়ে যায়। যাদেন নতুন আমাশয়ের ক্ষেত্রে ও এই চিকিৎসা ব্যবহার হয়ে থাকে।
৫. থানকুনি: আমাশয় হলে অনেকসময় আমাতিসার এবং জ্বর দুটাই দেখা দেয়।এই সমস্যাটা সাধারণত বাচ্চাদেরই বেশী দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে এই থানকুনি পাতার রস গরম করে ছেঁকে খাওয়াতে পারেন। খুব উপকার হবে।
৬. বেতো বা বতুয়া শাক: রক্ত আমাশয়ের ক্ষেত্রে বেতো বা বতুয়া শাক খুবই উপকারি। বতুয়ার শাকের রস ৩ থেকে ৪ চা চামচ অল্প গরম করে দুধ মিশিয়ে খেলে অর্শের রক্তপড়া বন্ধ হয়।আর শুধু আমাশায় রোগের ক্ষেত্রে বেতোশাক শুকিয়ে গুড়ো করে অল্প দই মিশিয়ে খেতে পারেন আমাশয় দ্রুত সেরে যাবে।
৭. হলুদ: আমাশয় বা পেটের যে কোন সমস্যায় হলুদ কেতে পারেন। ৩০০-৪০০ গ্রাম হলুদ খেলে আমাশয় তাড়াতাড়ি ভাল হয়ে যাবে।
৮. অর্জুন: রক্ত আমাশয়ের সমস্যা থাকলে ৪ থেকে ৫ গ্রাম অর্জুন ছালের ক্বাথ ছাগলের দুধের সাথে মিশিয়ে খেল রক্ত আমাশয় সেরে যাবে।
৯. আমড়া: রক্ত আমাশয় দেখা দিলে বা মলের সঙ্গে রক্ত পড়লে এক্ষেত্রে আমড়ার আঠা ৩ থেকে ৪ গ্রাম আধা কাপ জলে ভিজিয়ে রেখে তার সঙ্গে আমড়া গাছের ছালের রস এক চা চামচ মিশিয়ে সাথে একটু চিনি দিয়ে মিশিয়ে খেলে ২ দিনের মধ্যেই ঐ রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে এবং রক্ত আমাশাও দ্রুত সেরে যাবে।
১০. গোল মরিচ: আমাশয়ের সমস্যা থাকার পরে ও অনেক সময় আম বা মল বেশি পড়ে না। কিন্তু পায়খানা করতে অনেক কষ্ট হয়। এক্ষেত্রে গোল মরিচ ভেঙে এক বা দেড় গ্রাম মাত্রায় সকালে ও বিকালে দু’বার পানি দিয়ে খেতে হবে। এভাবে খেলে ২-৩ দিনের মধ্যে জমে থাকা আম বের হয়ে যাবে।
শেষ কথা
আমাশয় যদিও মারাত্মক কোন রোগ না। কিন্তু এর যন্ত্রণা বা কষ্ট অনেক। শরীর দূর্বল হয়ে যায় অনেক। তাই এতো টেনশন না নিয়ে আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসায় ভাল না হলে এবং দীর্ঘদিন যাবত এই সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিৎ। আমাশয় সম্পর্কে যে কোন তথ্য জানতে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদআরো পড়ুনঃ গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ ও দাম সহ গ্যাসট্রিকের ঔষধের নাম
nc
আমি বহুদিন থেকে এই আমষয় রোগে ভুগতেছি অনেক ঔষধ খাইছি কনো লাভ হয়নি
আপনার কথা গুলো খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ
Amasa pet betha tablet jnte chay
upore ullekito tablet gulo kgete paren
আমার আমাশয় হচ্ছে। কিছু ঔষধ সেবন করছি কিন্তু আমাশয় / পাতলা পায়খানা কমছে না। আমাশয় এর সাথে মাঝে মধ্যে রক্ত বের হয়
আপনি প্রাথমিক ভাবে উপরে উল্লেখিত নিয়ম গুলো মেনে পাশাপাশি কিছু ঔষধ খেয়ে দেখতে পারেন। ঠিক না হয় তো ভাল একজন ডাক্তার দেখান।
পেটে খুব গ্যাস হয়,পেট প্রায় সময় ফুলে থাকে, অল্প খেলেই পেট ভরে যায়,খাওয়ার পর পেট ভুট ভাট করে শব্দ বাহিরে থেকে শোনা যায়,বাতরুম চাপ দেয়-চাপ দেওয়ার সাথে সাথে বাতরুমে যেতে হয় চেপে ধরে রাখতে পারিনা,বাতরুম করলে কমে যায়,বাতরুম ক্লিয়ার হয়না,অনেক সময় বসে থাকতে হয়,বাতরুম করার সময় হটাৎ মাঝে মাঝে (যখন পায়খানা কষা হয়)পিচ্ছল বা রক্ত বের হয়,কোন ডাক্তার দেখালে ভাল হবে অথবা কি করলে ভাল হবে...অগ্রিম ধন্যবাদ
আপনি একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখান। আর আপনি আমাদের এই আর্টিক্যাল টি পড়ুনঃ পায়খানা ক্লিয়ার করার উপায়।পায়খানা হওয়ার ঔষধের নাম
কোন কিছু খাবার পরে পেট ফুলেয়ায় বাত রুম করার সময় বতরুম নরম হয় এবং গেজা বের হয়
সমস্যা টা মারাত্মক। আপনি ভাল একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সব থেকে ভাল হবে।
metro --- kiser tableter nam?
চিকিৎসায় ব্যবহৃত মেট্রো ৪০০ ট্যাবলেট / Metro 400 Tablet নিম্নলিখিত রোগের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
পেট সংক্রমণ
রক্তের সংক্রমণ
Amoebiasis
ফুসফুসের সংক্রমণ
এন্টিবায়োটিক যুক্ত কোলাইটিস
আঠা ও ডেন্টাল গহ্বর সংক্রমণ
Ulcerative gingivitis
Giardiasis
অন্ত্রে সংক্রমণ
জেনিটাল নালীর সংক্রমণ
আমার ২দিন যাবত আমাশয় দেখাদিয়েছে পায়খানা করতে গেলে অনেক কষ্ট হয়।সাদা পানি যুক্ত ও রক্ত যুক্ত কিছু মল আশে তার পর পায়খানার রাস্তায় অনেক ব্যাথা।কি কববো এখন।
আপনি প্রাথমিক ভাবে উপরে উল্লেখিত নিয়ম গুলো মেনে পাশাপাশি কিছু ঔষধ খেয়ে দেখতে পারেন। ঠিক না হয় তো ভাল একজন ডাক্তার দেখান।
amar paikhana chap dei kinto korte gele sada sada amm ber hoi pisla pisla Pikhana hoina abar maje maje ekto hoi!r hotat hotat sorir er onk jaigai akto akto betha kore jemon dan side er komore hatute paye kisu din jabot ai somossai vugtasi!!!Kisu din age saradin bahairer khabar khaisi er 2 din por thekei amon hocche!!!amon howar dui din age tol pete halka halka betha silo
আপনার সমস্যা কয়েকটা একসাথে। তাই আমি বলবো সরাসরি একজন ডাক্তারের সাথে শরীরের উপসর্গ গুলো দেখিয়ে ঔষধ খান। এটা সব থেকে ভাল হবে।
Amar paikhana clear hoccca but taw gas r maja batha korca akn ki osud r khabo
kotodin dore apner ai somossa ? ami mone kori akjon valo doctor dekhan khub valo hobe
আমি পরিমল কুমার, প্রাই ২৫ বছর আগে থেকে বংশগত আমাশয় রোগে ভুগছি।ভারত -বাংলাদেশের কোন চিকিৎসাই কাজে লাগে নি।অনুগ্রহ করে এ রোগ থেকে চিরমুক্তির ব্যবস্তা করুন। বাঘা রাজশাহী।
আমাশয় রোগ নিয়ে খুব সমস্যায় আছি এখন কি করগে পারি
গর্ভ বস্তায় কি মেডিসিন খাওযা যায়
ধন্যবাদ আপনাকে❣️